ট্রান্সমিশন সিস্টেমের কার্যাবলী

‌ট্রান্সমিশন সিস্টেমের ফাংশনগুলির মধ্যে প্রধানত নিম্নলিখিত দিকগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে:‌

‘পাওয়ার ট্রান্সমিশন’: ট্রান্সমিশন সিস্টেমের প্রধান কাজ হল ইঞ্জিন দ্বারা উত্পন্ন শক্তিকে গাড়ির চাকা চাকায় প্রেরণ করা যাতে গাড়ি চলতে পারে। ট্রান্সমিশন সিস্টেমে একটি ক্লাচ, একটি ট্রান্সমিশন, একটি সার্বজনীন ট্রান্সমিশন ডিভাইস, একটি চূড়ান্ত রিডুসার, একটি ডিফারেনশিয়াল এবং একটি হাফ শ্যাফ্ট ইত্যাদি রয়েছে৷ এই উপাদানগুলি দক্ষ পাওয়ার ট্রান্সমিশন নিশ্চিত করতে একসাথে কাজ করে৷

‌মন্দন এবং ঘূর্ণন সঁচারক বল বৃদ্ধি: ট্রান্সমিশন সিস্টেম ইঞ্জিনের গতি কমাতে পারে এবং চূড়ান্ত রিডুসারের সহযোগিতার মাধ্যমে এবং বিভিন্ন কাজের পরিস্থিতিতে গাড়ির চাহিদা মেটাতে ট্রান্সমিশনের মাধ্যমে টর্ক বাড়াতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যখন গাড়িটি শুরু হয়, আরোহণ করে এবং ত্বরান্বিত হয়, তখন একটি বৃহত্তর চালিকা শক্তি প্রয়োজন, এবং ট্রান্সমিশন সিস্টেম একটি বৃহত্তর ট্রান্সমিশন অনুপাত প্রদান করবে; উচ্চ গতিতে গাড়ি চালানোর সময়, এটি একটি ছোট ট্রান্সমিশন অনুপাত প্রদান করবে।

‘স্পিড শিফটিং’: গাড়ির ব্যবহারের পরিবর্তিত অবস্থার কারণে, ট্রান্সমিশন সিস্টেমের একটি গতি পরিবর্তন ফাংশন থাকা প্রয়োজন। ট্রান্সমিশনের মাধ্যমে, ট্রান্সমিশন সিস্টেমটি বিভিন্ন গিয়ারের মধ্যে স্যুইচ করতে পারে, যার ফলে ট্রান্সমিশন অনুপাত পরিবর্তন হয়, যাতে ইঞ্জিনটি গতি এবং শক্তির জন্য গাড়ির প্রয়োজনীয়তা পূরণ করার সময় সবচেয়ে অনুকূল গতি পরিসরে কাজ করতে পারে।

‘রিভার্স’: ট্রান্সমিশন সিস্টেমের একটি বিপরীত ফাংশনও রয়েছে, যা ট্রান্সমিশনে একটি বিপরীত গিয়ার সেট করে অর্জন করা যেতে পারে।

‘ইন্টারপ্ট পাওয়ার ট্রান্সমিশন’: যখন গাড়ি শুরু হয়, গিয়ার বা ব্রেক পরিবর্তন করে, তখন ট্রান্সমিশন সিস্টেমকে সাময়িকভাবে পাওয়ার ট্রান্সমিশন বাধা দিতে সক্ষম হতে হবে। এটি সাধারণত একটি ক্লাচের মাধ্যমে অর্জন করা হয়, যা ইঞ্জিন এবং ড্রাইভ চাকার মধ্যে সংযোগ এবং সংযোগ বিচ্ছিন্নকরণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

‘ডিফারেনশিয়াল অ্যাকশন’: ডিফারেনশিয়ালটি বাম এবং ডান ড্রাইভের চাকাকে বিভিন্ন গতিতে ঘোরানোর অনুমতি দেয়, যা বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ যখন গাড়িটি ঘুরছে। ডিফারেনশিয়ালটি বাঁক নেওয়ার সময় চাকার স্লিপ কমাতে পারে, ড্রাইভিংয়ের মসৃণতা এবং সুরক্ষা উন্নত করতে পারে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো

অনুসন্ধান পাঠান